ক) বিকাশ একাউন্ট
- বিকাশ প্রদত্ত সেবাসমূহ ব্যবহারের জন্যে মোবাইল ফোনে যে একাউন্টটি খোলা হয় সেটিই বিকাশ একাউন্ট। একাউন্ট খোলার পর আপনার মোবাইল নম্বরই হবে আপনার বিকাশ একাউন্ট নম্বর।
খ) বিকাশ একাউন্ট খোলা
- আপনার মোবাইল ফোনে বিকাশ একাউন্ট চালু করা।
গ) বিকাশ মোবাইল মেন্যু
- *২৪৭# ডায়াল করে আপনি যে মেন্যু দেখতে পান।
ঘ) ক্যাশ ইন
- বিকাশ একাউন্টে টাকা জমা রাখার পদ্ধতি।
ঙ) ক্যাশ আউট
- আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলনের পদ্ধতি। আপনি যে কোন বিকাশ এজেন্ট অথবা ব্র্যাক ব্যাংক এবং Q-Cash এটিএম থেকে ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
চ) সেন্ড মানি
- একটি বিকাশ একাউন্ট থেকে আরেকটি বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি।
ছ) মোবাইল রিচার্জ
- মোবাইল রিচার্জ সেবার মাধ্যমে আপনি আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন।
জ) পেমেন্ট
- আপনি যখন আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে একজন বিক্রেতাকে পণ্য অথবা সেবার বিনিময়ে বিল প্রদান করেন।
ঝ) রেমিট্যান্স
- বিদেশ থেকে বাংলাদেশে বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠানো বা গ্রহণ করা।
ঞ) মাই বিকাশ
- বিকাশ মোবাইল মেন্যুর একটি অপশন মাই বিকাশ, যেখান থেকে আপনি আপনার একাউন্ট ব্যাল্যান্স চেক করতে, সংক্ষিপ্ত স্টেটমেন্ট দেখতে, ম্যানেজ বেনিফিশিয়ারি, এম এন পি তথ্য আপডেট এবং পিন নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন।
ট) বিকাশ মোবাইল মেন্যু পিন
- এটি পাসওয়ার্ডের মত একটি গোপন নম্বর যা আপনার বিকাশ একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
ঠ) সিকিউরিটি কোড
- সিকিউরিটি কোড একটি একবার ব্যবহারযোগ্য পিন। আপনি যখন এটিএম থেকে ক্যাশ আউট করবেন, তখন আপনার একটি সিকিউরিটি কোড তৈরি করতে হবে, যা পরবর্তী ৫ মিনিটের মধ্যে একবারই ব্যাবহারযোগ্য।
ড) ট্রানজেকশন আইডি
-প্রতিটি লেনদেনের জন্য সিস্টেমের মাধ্যমে তৈরিকৃত একটি সতন্ত্র তথ্যসূত্র নাম্বার যা সনাক্তকরার জন্য সংরক্ষণ করা হয়।
ঢ) রেফারেন্স
-নিজের ভবিষ্যত প্রয়োজনের জন্যে লেনদেনের উদ্দেশ্য উল্লেখ করা।
• বাংলাদেশী নাগরিক
• বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি
• বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ পাসপোর্ট এর সাথে জন্মনিবন্ধন সনদ আছে এমন ব্যাক্তি
• বর্তমানে রবি, গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, টেলিটক এবং এয়ারটেল গ্রাহকেরা